ছবিটি প্রতীকি, পোস্টের সাথে ছবির কোন সম্পর্ক নাই |
যে সকল মানুষ জ্ঞানী হতে পারবে না তাদের বৈশিষ্ট্য সমূহ
১।
যারা কিছু আকাঙ্খাকে ভিত্তি করে পড়াশোনা শিখেছে। তারা নিজেদের প্রশংসা পেতে আনন্দ
পায়। ভাল মন্তব্যকে ভালবাসে; তারা নিজেদের কে কেমন দেখায় বা নিজেদের প্রতি অতিরিক্ত
গুরুত্ব দেয়। তারা কী পরিধান করবে, এ জাতীয় অন্যান্য বিষয় ভেবে তারা তাদের সময়
নষ্ট করে। এতে করে তাদের পড়ায় মনোযোগ দেওয়ার জন্য সময় থাকে না। তাদের নিজেদের পরিবর্তন
করার জন্য সব সময় উচিত মৃত্যু সম্পর্কে চিন্তা করা এবং মৃত দেহ দর্শন করা।
২।
যারা শিক্ষা গ্রহণ করেছে ঘৃণাকে ভিত্তি করে। তারা সহজে রাগ করে। খিট খিটে স্বভাবের
এবং সব সময় প্রতিহিংসা পরায়ন হয় তাদের জ্ঞানকে রাগ বশীভূত করে রাখে বা রাগ তাদের
জ্ঞানকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং তারা কোন কিছু পরিস্কার করে চিন্তা করতে অপারগ। এটা পরিবর্তন
করার জন্য তাদের প্রয়োজন শীল প্রতিপালন করা এবং প্রতিদিন ক্ষমাশীল হওয়া অনুশীলন করা।
৩।
যারা কোন কিছুকে গ্রাহ্য না করার ভিত্তিতে শিক্ষা গ্রহণ করে, তারা সহজে ভুলে যায় এবং
তারা কী করে তাতে তারা মনোযোগ দেয় না। তাদের মন স্থির নয়। তাদের নেতিবাচক ভাবনা এবং সন্দেহ যে ধর্ম সত্যি
বা সত্যের জন্য বর্ণনা কিনা? তার উপর। তারা ধ্যান অনুশীলনের মাধ্যমে তাদের নিজেদের
উন্নয়ন করতে পারে।
৪।
যারা ভয় নিয়ে বা ভয়ে ভয়ে বা ভয়কে ভিত্তি করে পড়াশোনা করে, তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের
অভাব রয়েছে এবং কিছু করতে ভয়ও পায়। এর কারণ তারা সমালোচনাকে ভয় করে এবং শুধুই অনুসারী
হতে চায় নেতা হতে চায় না। তারা এটার উন্নতি করতে পারে এভাবে যে এমন মানুষের সাথে
একাত্ব হয়ে যার আত্মবিশ্বাস রয়েছে এবং যে স্থির থাকে। তাদের জ্ঞানী বন্ধুর প্রয়োজনীয়তা
রয়েছে।
৫।
তারা যাদের শিক্ষা সম্পদকে ভিত্তি করে অর্জিত হয়েছে, তারা সম্পদের প্রতি। নিমগ্ন হয়ে
গেছে। তারা ধর্মের জ্ঞান এর চাইতে সম্পদকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। তাই তারা জ্ঞানের
খোঁজে পরাজিত এবং জানে না যে তাদের কী জানা উচিত।
৬।
তারা যে কাজ করে তাকে গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করে না।
৭।
তারা মদ্য পান করতে পছন্দ করে। মাতাল হয়, এবং তাদের জ্ঞান বা হুঁশ হারায় এমন কি তাদের
শিক্ষার সুযোগও হারায়।
৮। যার দায়িত্ববোধের অভাব রয়েছে। তারা সব সময় ছোট শিশুদের মত কৌতুক করতেই ভালবাসে।
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।